মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ ::
ঈশ্বরদীতে ডেঙ্গুতে বাবার মৃত্যু, ছেলের অবস্থাও সংকটাপন্ন আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হলো আলহাজ্ব টেক্সটাইল মিলস্ উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন রেলওয়ের পাকশী ডিভিশনে মালবাহী ট্রেনের আয় কমে নেমে এসেছে প্রায় অর্ধেকে, চেষ্টা চলছে আয় বৃদ্ধির           পাবনায় প্রায় ১৫ লাখ টাকার হেরোইনসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মানিক হত্যা মামলার আসামী সজীব গ্রেফতার ভেড়ামারায় ভুয়া ডাক্তার গ্রেফতার, জেল ও জরিমানা আদায় ঈশ্বরদীতে যুবলীগ কর্মী মানিক হত্যা মামলার  আসামি দিপু গ্রেফতার,এর আগে গ্রেফতার হয়েছে হাজেরা  পাবনা জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড ও মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঈশ্বরদীতে বিষাক্ত পোকাড় কামড়ে ৩ বছরের শিশুর মৃত্যু আল্লাহু রাব্বিল আলামিন সকল ক্ষমতার অধিকারী, শাহজাদপুরে পূর্বের মতো সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখবেন : ডিআইজি আলমগীর রহমান।

ঈশ্বরদীর চাঞ্চল্যকর মিঠুন হত্যা মামলায় এক নারীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

ডিডিপি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : সোমবার, ২৩ মে, ২০২২

ঈশ্বরদীর চান্চ্যল্যকর মিঠুন হত্যা মামলায় নারীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
ঈশ্বরদী উপজেলা সংবাদ দাতা।।

ঈশ্বরদীর চান্চল্যকর মিঠুন হত্যা মামলায় জবা খাতুন (২৬) নামের এক নারীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

আজ ২৩ মে’২২ দুপুরে পাবনার বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আহসান তারেক এ রায় ঘোষণা করেন।

 

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত জবা খাতুন উপজেলার মুলাডুলি ইউনিয়নের আড়কান্দি পতিরাজপুর গ্রামের জালাল প্রামাণিকের মেয়ে। এ মামলার প্রধান আসামি সাগর কারাগারে মারা গেছেন।

নিহত মিঠুন (২৮) ঈশ্বরদী শহরের শৈলপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে। তিনি পেশায় একজন ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক ছিলেন।

 

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী দেওয়ান মজনুল হক রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৪ আগস্ট মিঠুনের রিকশায় চড়েন জবা ও তার স্বামী সাগর। তারা ঈশ্বরদীর বিভিন্ন এলাকা ঘোরাঘুরি করেন। পর রাতে ঈশ্বরদী-পাবনা সড়কের সুগারক্রপ গবেষণার দেওয়ালের পাশে নির্জন স্থানে নিয়ে দা দিয়ে মিঠুনকে কুপিয়ে হত্যা করেন সাগর। পরে তারা মরদেহ ফেলে রেখে রিকশা নিয়ে পালিয়ে যান। ঘটনার আটদিন পরে মিঠুনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

এ ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা করা হয়। পুলিশের তদন্তে হত্যায় জবা ও সাগর জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে অভিযুক্তরা ১৬৪ ধারায় স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই বিকাশ চক্রবর্তী জানান, মিঠুন শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিলেন। তার এক পা ছোট ছিল। আসামি জবা খাতুন স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছিলেন, মিঠুন তাকে উত্ত্যক্ত করতেন। সেজন্য মিঠুনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Copyright 2020 © All Right Reserved By DDP News24.Com

Developed By Sam IT BD

themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!