রাজশাহী থেকে ফিরে এস এম রাজা।।
আওয়ামী লীগ সভাপতি, প্রধানমন্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমি জোর করে দেশে ফিরেছিলাম, পালানোর জন্য নয়, আওয়ামী লীগ দেশ ছেড়ে পালায় না। ‘আওয়ামী লীগ পালানোর সুযোগ পাবে না’ বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের সমালোচনা করে আজ ২৯ জানুয়ারী’২৩ রাজশাহী মাদরাসা মাঠে জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পালায় না, দেশে এসেছি পালানোর জন্য নয়। পালায় আপনাদের (বিএনপি) নেতারা। জিয়াউর রহমান বাধা দিয়েছিলেন আমাকে দেশে আসতে দেবে না। আমি বাধা অতিক্রম করেই দেশে ফিরেছিলাম। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাবেশে উপস্থিত নেতাকর্মীদের আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফের নৌকায় ভোট দেয়ার আহবান জানান এবং ওয়াদা করিয়ে নেন।
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমি জানি, বিরোধী দল অনেক কথাই বলে। তারা আমাদেরকে আবার নোটিশ দেয়। আবার বলে আমরা নাকি পালানোর পথ পাবো না। আমি এই বিএনপি-জামায়াত জোট যারা হয়েছে, তাদের জিজ্ঞেস করি পালায় কে? আওয়ামী লীগ কখনও পালায় না। পিছু হটে না, আমরা পালাবো নাদেশে এসেছি পালাবো না
রাজশাহী মাদরাসা মাঠে বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনে নৌকায় ভোট দেয়ার জন্য উপস্থিত জনতাকে ওয়াদা করানো হলো
আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পালায় না, দেশে এসেছি পালানোর জন্য নয়। পালায় আপনাদের (বিএনপি) নেতারা। জিয়াউর রহমান বাধা দিয়েছিলেন আমাকে দে
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমি জানি, বিরোধী দল অনেক কথাই বলে। তারা আমাদেরকে আবার নোটিশ দেয়। আবার বলে আমরা নাকি পালানোর পথ পাবো না। আমি এই বিএনপি-জামায়াত জোট যারা হয়েছে, তাদের জিজ্ঞেস করি পালায় কে? আওয়ামী লীগ কখনও পালায় না। পিছু হটে না, আমরা পালাবো না।
শেখ হাসিনা বলেন, আবার ২০০৭ সালে যখন তত্ত¡াবধায়ক সরকার আসে, তখনও আমি বিদেশে গিয়েছিলাম, আমার ছেলের বউ অসুস্থ ছিল। তার বাচ্চা হয়েছিল, অপারেশন হয়েছিল, তাকে দেখতে। আমাকে দেশে ফিরতে দেবে না। আমি জোর করে দেশে ফিরে এসেছিলাম। আমার বিরুদ্ধে মার্ডার কেস দেওয়া হয়েছিল। আমি বলেছি, আমি যাবো। এই কেস আমি মোকাবিলা করবো। আমি দেশে ফিরে এসেছি। শুধুমাত্র বাংলার মানুষের কথা চিন্তা করে।
বিএনপি নেতৃত্বের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি নেতারা কে?জনসভায় সভাপতিত্ব করেন, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ভারপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল এবং সঞ্চালনা করছেন নগর সেক্রেটারী ডাবলু সরকার ও রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল ওয়াদুদ দারা। #প্রধানমন্ত্রী প্রায় ৫ বছর পর রাজশাহীতে আওয়ামী লীগের জনসভায় ভাষন দিলেন। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তথ্য ও স¤প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও রাসিক মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন, শেখ হেলাল, জাতীয় সংসদের হুইপ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, রাজশাহী বিভাগের আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন প্রমূখ। এছাড়াও রাজশাহী বিভাগের আট জেলার এমপি, সাবেক এমপিসহ বিভিন্ন পয্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন