শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ ::
ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত-২, আহত-৩ পদ্মায় অবৈধ বালু উত্তোলন।। ৬ জনের কারাদণ্ড পাবনায় পরকীয়ার জেরে যুবক খুন, আটক -১, নেপথ্যে অন্য ঘটনা  ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত ঈশ্বরদীতে স্কুল ছাত্র বলাৎকারের শিকার।। মামলা না করার জন্য হুমকি ঈশ্বরদীতে ঘুমন্ত অবস্থায় সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু ডিডিপি’র কবি কন্ঠে কবিতা পাঠ ও  সুরের মেলা-৩৫২ পর্ব অনুষ্ঠিত  ঈশ্বরদীর গ্রীণসিটি আবাসিক ভবনের আসবাবপত্র ক্রয়ে ভয়াবহ দুর্নীতি, চাকরি হারালো ১ জন আরেকজনের পদাবনতি ঈশ্বরদীর প্রধান ৩টি সড়ক ভেঙে হয়েছে বড় বড় গর্ত।। প্রতিনিয়ত ঘটছে দূর্ঘটনা, দেখার কেউ নেই!!! ঈশ্বরদীতে মিনিবাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ডালপুরি বিক্রেতা যুবক নিহত

ঈশ্বরদীর গ্রীণসিটি আবাসিক ভবনের আসবাবপত্র ক্রয়ে ভয়াবহ দুর্নীতি, চাকরি হারালো ১ জন আরেকজনের পদাবনতি

ডিডিপি নিউজ ২৪ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঈশ্বরদীর গ্রীণসিটি আবাসিক ভবনের আসবাবপত্র ক্রয়ে ভয়াবহ দুর্নীতি, চাকরি হারালো ১ জন আরেকজনের পদাবনতি
ঈশ্বরদী(পাবনা) প্রতিনিধি।। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আমলে ঈশ্বরদীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের আবাসিক ভবন গ্রীণসিটির আসবাবপত্র ক্রয়ে ভয়াবহ দুর্নীতি ও অনিয়মের ঘটনায় গণপূর্ত অধিদফতরের সহকারী প্রকৌশলী মো. রফিকুজ্জামানকে চাকরি থেকে অপসারণ এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ. কে. এম. জিল্লুর রহমানকে নিম্নপদে অবনমিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০১৯ সালে রূপপুর গ্রীণসিটি প্রকল্পের ২০ ও ১৬ তলা ভবনের আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয়ে অস্বাভাবিক ব্যয় এবং পিপিআর ব্যতীত দরপত্রের পূর্বেই মালামাল গ্রহণের প্রমাণ মেলে।তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে রফিকুজ্জামানের বিরুদ্ধে দায়িত্বে অবহেলা ও অসদাচরণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ অনুযায়ী তাকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হয়েছে। একই অনিয়মে জড়িত থেকে দায়িত্বে অবহেলার দায়ে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ. কে. এম. জিল্লুর রহমানকে নিম্নপদে অবনমিত করা হয়েছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পৃথক আদেশে শাস্তি কার্যকর করা হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে প্রকল্পের আবাসিক ভবনের জন্য প্রায় ১৬৯ কোটি টাকার আসবাবপত্র ক্রয়ে অস্বাভাবিক ব্যয়ের বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। অভিযোগ ওঠে, ৩০ কোটি টাকার নিচে কাজ দেখিয়ে অনুমোদন এড়িয়ে ক্রয় প্রক্রিয়ায় নানা অনিয়ম করা হয়। একেকটি বালিশের দাম দেখানো হয় ৫,৯৫৭ টাকা এবং খাটে তুলতে মজুরি ৭৬০ টাকা। কমফোর্টার কেনা হয় ১৬,৮০০ টাকায়, খাটে তুলতে ব্যয় দেখানো হয় ২,১৪৭ টাকা। এ ছাড়া বিছানার চাদরের দাম ধরা হয় ৫,৯৩৬ টাকা এবং প্রতিটি চাদর খাটে তুলতে খরচ দেখানো হয় ৯৩১ টাকা।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Copyright 2020 © All Right Reserved By DDP News24.Com

Developed By Sam IT BD

themesba-lates1749691102
error: Content is protected !!